বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়, বর্তমান সময়ে বহুৎ তরুণ তরুণী স্বপ্ন হলো ইউরোপ পাড়ি জামানা সেটা হোক বা পড়াশোনার ক্ষেত্রে কিংবা চাকরির ক্ষেত্রে। ইউরোপ যাওয়ার জন্য বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের বেশিরভাগ তরুণ তরুণীর স্বপ্ন।
বাংলাদেশ-থেকে-ইউরোপে-যাওয়ার-উপায়
কিন্তু এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে কিছু উপায় এবং নিয়ম কারণ যানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইউরোপের যাওয়ার জন্য যেমন ধৈর্য ধারা প্রয়োজনও মেধা থাকারও প্রয়োজন আছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের অনেক তরুণ-তরুণী আছে ইউরোপ যাওয়ার জন্য অনেকদিন ধরে ঘুরছে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়, বর্তমান সময়ে ইউরো যাওয়ার দিকে বেশিরভাগ তরুণ-তরুণী ঝুঁকে থাকেন কিন্তু বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যেতে হলে অনেক নিয়ম কারণ এবং বিভিন্নভাবে যেতে হয়। এখন কথা হচ্ছে অনেকে জানতে চাই যে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য কি কি উপায় আছে।

অনেকেই জানে না আবার অনেকেই জানে উপায় গুলো। আপনি যদি একটা কোনো ইউরোপে পাড়ি জমাতে পারেন তাহলে আপনার লাইভ সেটের হয়ে যাবে। বেশিরভাগ তরুণ তরুণী ইউরোপ যাওয়ার জন্য ঝুকে থাকে কারণ হলো তারা কিন্তু ওখানে গিয়ে সেটেল হয়ে যেতে পারে যেমন ওখানে গ্রীন কার্ড পেয়ে তারা ওখানকার নাগরিক হয়ে যায়।

এই সুযোগটা ধরার জন্য বেশিরভাগ তরুণ তরুণী বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পারি জমাতে চাই। হয়ে গেলে উন্নত জীবন যাপন করা যায় এবং ইউরোপের শিক্ষা ব্যবস্থা সব থেকে ভালো সে ক্ষেত্রে যারা পড়াশোনার জন্য ইউরোপে যায় শিক্ষা ব্যবস্থা ভালো বলেই ইউরোপে পারে জমিয়ে থাকে। এবং বর্তমান সময়ে ইউরোপের কর্ম শুব্যবস্থা করে তুলেছেন সব থেকে বেশি।

ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন কেন

বর্তমান বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার জন্য সব থেকে বেশি ঝুঁকে থাকে বাংলাদেশের তরুণ তরুণী কারণ বাংলাদেশ থেকে যদি একবার ইউরোপে যেতে পারে তাহলে তাদের লাইফ একদম সেটেল হয়ে যাবে। কারণ ইউরোপের কর্ম ব্যবস্থা অনেক বেশি এবং শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক উন্নতমানের এজন্য বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে এবং পড়াশোনার উদ্দেশ্যে।

বেশিরভাগ তরুণ তরুণী ইউরোপে পারি জমাতে চাই। কারণ বাংলাদেশ থেকে যখন একবার ইউরোপে ঢুকে পড়বেন আপনার সেই দেশের সরকার আপনার পুরো দায়িত্ব নিয়ে নেবে আপনাদের ওই দেশের নাগরিক কর্তা করে দেবে এবং আপনি ওই দেশে সেটেল হয়ে যেতে পারবেন। যেমন আপনি ভবিষ্যতে আপনার ফ্যামিলি নিয়ে ওই দেশে থাকতে পারবেন।

এই জন্য বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার এত আগ্রহ তরুণ তরুণীদের। বিশ্বের কোন দেশে এমন সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে না যতটা ইউরোপে দিয়ে থাকে অন্য দেশের থেকে ইউরোপের দেশ সব থেকে উন্নত মানের হয়ে থাকে এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি পাওয়া যায় সেজন্যই আমাদের বাংলাদেশ থেকে বেশিরভাগ তদন্ত নিয়ে ইউরোপে যেতে চাই।

ইউরোপে যাওয়ার প্রধান ভিসার ধরন

আসলে বাংলাদেশ থেকে কিন্তু ইউরোপে যাওয়ার অনেক উপায় আছে। অনেক ধরনের ভিসা আছে যেগুলো নিয়ে আপনি ইউরোপে ভ্রমণ করতে পারবেন। এবং আপনি সেখানে গিয়ে কাজও করতে পারবেন আপনার নিজের লাইফটা সেটেল করতে পারবেন, অনেকে জানতে চাই যে ইউরোপে যাওয়ার জন্য কি কি ভিসা পাওয়া যেতে পারে।
ইউরোপে-যাওয়ার-প্রধান-ভিসার-ধরন
ইউরোপের যাওয়ার জন্য অনেক ধরনের ভিসা আছে, কিন্তু সবাই জানে না সে বিষয়গুলো কে কে আজকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ভিসা গুলো বলার চেষ্টা করব আপনি যদি ইউরোপে যেতে চান তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। এবং আপনি ইউরোপে যাওয়ার প্রধান ভিসার ধরন গুলো জানতে পারবেন।

ইউরোপে যাওয়ার প্রধান ভিসা গুলো হল:
  • ওয়ার্ক ভিসা (Student Visa)
  • স্টুডেন্ট ভিসা (Work Visa)
  • সেনজেন ভিসা (Schengen Visa)
  • রেস্টুরেন্ট পারমিট ভিসা (Residence Permit)
  • ট্রাভেল ভিসা (Travel/Tourist Visa)
আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা ইউরোপে পাড়ি জমাতে পারেন। কিংবা আপনি যদি চাকরির উদ্দেশ্যে ইউরোপে যেতে চান তাও অনেক ভিসা পাওয়া যায় সেগুলো আপনি একটা বেছে নিয়ে চাকরির উদ্দেশ্যে ইউরোপে তারই জানাতে পারেন।আপনি যেভাবে যান না কেন ইউরোপে পারি জমাতে পারলেয় আপনার লাইভ ছেতেল।

প্রতিটা ভিসার জন্য আপনার আলাদা আলাদা প্রক্রিয়া এবং কাগজ পাতি প্রয়োজন হবে। এবং প্রতিটা ভিসার জন্য আপনার কিন্তু আলাদা আলাদা খরচ পড়বে সে ক্ষেত্রে ইউরোপে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার যে বিষয়টা হবে তার ক্ষারের সম্বন্ধে আপনাকে জানা খুবই প্রয়োজন।

স্কিলড ওয়ার্ক ভিসা: চাকরি করে ইউরোপে যাওয়া

অনেক ইউরোপের দেশ আছে যে দেশগুলো কাজের চাহিদা অনেক বেশি আপনার যদি কোন স্কিল থেকে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই সে দেশগুলোতে পারি জমাতে পারেন। বর্তমান সময়ে ইউরোপের কাজের চাহিদা অনেক বেশি হয়ে পড়েছে। কারণ যুগের সাথে তাল মিল নিয়ে চলতে গেলে নানা প্রয়োজনেকদের দরকার হয়ে থাকে।

বর্তমান সময়ে ওয়ার্ক ভিসা চাকরি করে ইউরোপে যাওয়ার খুব ভালো একটি সুযোগ আপনি যে যে দেশে skill নিয়ে ওয়ার্ল্ড পারমিট ভিসা পেতে পারেন সে দেশগুলো হলো।
  • (জার্মানি, লেদারল্যান্ড, সুইডেন, আয়ারল্যান্ড,) স্কিলড শ্রমিকদের চাহিদা অনেক বেশি
  • Europass CV ও মোটিভেশন লেটার খুবই গুরুত্বপূর্ণ
  • জব অফার পেলে ব্লু কার্ড বা ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়
উপরের এই দেশগুলোতে আপনি স্কিল ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে খুব সহজে যেতে পারবেন এবং এই দেশগুলো খুবই উন্নতমানের দেশ আপনি একবার যদি দিতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার লাইফ সেটেল হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে এই দেশগুলোতে যেতে হলে আপনার স্কিল থাকা খুবই প্রয়োজন না হলে আপনি যেতে পারবেন না হয়তোবা। যেতে পারলেও ঠিকমতো কাজ করতে পারবেন না।

শেনজেন ভিসা: ইউরোপ ভ্রমণের সহজ উপায়

শেনজেন ভিসা এভিসায় কিন্তু ইউরোপের অনেক দেশে আপনি খুব সহজে ভ্রমণ করতে পারবেন।অনেকেই দেশ ঘুরতে অনেক ভালোবাসে আবার সেই দেশটা যদি হয় ইউরোপের দেশ তাহলে কতই না ভালো হয়, বর্তমান সময়ে কিন্তু মানুষের টাকা-পয়সার ক্ষুধার্ত অভাব নাই এই জন্যই মানুষ কিন্তু ইউরোপের দেশে ভ্রমণ করতে খুবই পছন্দ করে।
শেনজেন-ভিসা-ইউরোপ-ভ্রমণের-সহজ-উপায়
কারন ইউরোপের দেশগুলো যেমন দেখতে সুন্দর ও ওই দেশের থেকেও ঠিক তেমনি ভালো লাগে অনেকে তাই যে ইউরোপের দেশে ঘুরতে ইউরোপের ভ্রমণ এর সহজ উপায় গুলো হলো।
  • ২৬টি ইউরোপীয় দেশে প্রবেশের সুবিধা আছে। 
  • ট্রাভেল প্ল্যান, হোটেল বুকিং, বিমানের টিকিট ও ইনস্যুরেন্স লাগে। এগুলো আগের থেকে ঠিক রাখতে হবে।
  • বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে সহজে শেনজেন ভিসা পাওয়া যায় ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন থেকে খুব তাড়াতাড়ি আপনি ভিসা পেয়ে যাবেন।

ইউরোপে রিফিউজি হিসেবে আবেদন

অনেকের অনেক ধরনের সমস্যা থাকে মিথ্যা মামলা কিংবা দেশে না থাকতে পারার অনেক কারণ হয়ে থাকে এমন সমস্যার জন্য ইউরোপ কিন্তু খুব সুবর্ণ সুযোগ দিয়ে থাকে যারা দেশে বিভিন্ন মামলায় পড়ে যায় তারা কিন্তু ইউরোপে যে খুব সহজেই এখন নাগরিক হতে পারে, বিশেষ করে ইউরোপে এই প্রাধান্যটা দেয়া হয় যাদের কেস কার্ডটা থেকে থাকে।

ইউরোপিয়ান সরকার যখন তার দেশে একটা ব্যক্তি পাওয়া যায় তখন কিন্তু সে ব্যক্তির দায়িত্ব পুরো ইউরোপিয়ান সরকার বহন করে থাকে। এই জন্যই ইউরোপিয়ান সরকার তার দেশে সেই ব্যক্তির গ্রীন কার্ড পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে থাকেন। আপনি যদি এমন কোন সমস্যায় ভুগেন তাহলে অবশ্যই আপনি কিন্তু ইউরোপে চলে যেতে পারেন ।
এবং আপনি অল্প কিছুদিনের ভিতরে আপনি আপনার পরিবার নিয়ে ইউরোপে বসবাস করতে পারবেন এবং সেখানেই পুরো স্থায়ীভাবে থেকে যেতে পারবেন।

ইউরোপে রিফিউজি হিসেবে আবেদন করতে পারবেন:
  • জীবন ঝুঁকিতে থাকলে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া যায়/ এই চাওয়াটা কিন্তু ইউরোপিয়ান সরকার প্রচুর পরিমাণে প্রাধান্য দিয়ে থাকে
  • ইউরোপের অনেক দেশ এই আবেদন মূল্যায়ন করে/ কারণ তারা তাদের দেশে এসব ব্যক্তিদের নিয়ে তাদের দেশের একটি গ্রীন কার্ড দিয়ে নাগরিকতা পাঠিয়ে দেয়
  • আবেদন গ্রহণ হলে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ মেলে/ যদি আপনার আবেদনটা গ্রহণ হয়ে যায় তাহলে আপনি কিন্তু স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে আপনার পুরো ফ্যামিলি নিয়ে সেখানে গিয়ে বসবাস করতে পারবেন

ব্যবসার মাধ্যমে ইউরোপে দেওয়া

অনেক সময় কিন্তু ইউরোপে যাওয়ার জন্য মানুষ ব্যবসার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে। ইউরোপে যেতে হলে আপনার কিন্তু নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেখাতে হয় সেটা হলো ব্যবসার জন্য আপনি যদি একবার ওই পরিমাণ টাকা দেখাতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি ব্যবসার জন্য ইউরোপে যেতে পারবেন মূলত আপনি ইউরোপে যখন পারি দেবেন ব্যবসা করার জন্য না।

শুধু ব্যবসার মাধ্যমে আপনি যেতে পারবেন, আপনি যদি একবার ব্যবসার মাধ্যমে ইউরোপে যেতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার লাইফ সেটেল হয়ে যাবে কেননা আপনি যদি ওখানে গিয়ে চাকরি কিংবা ব্যবসা করেন তাহলে কিন্তু আপনি অনেক লাভবান হবেন বাংলাদেশের থেকে অনেক বেশি গুণ লাভবান হতে পারে।

এজন্য কিন্তু মানুষ অনেক সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা ম্যানেজ করে ব্যবসার ভিসা নিয়ে সেখানে ব্যবসা উদ্দেশ্যে রওনা দেয় কিন্তু সেখানে গিয়ে মূলত তারা ব্যবসা না করে অন্য কাজ করে এটাই হলো ইউরোপে যাওয়ার একটি অন্যতম উপায় আপনি চাইলে এভাবে ইউরোপে যেতে পারেন এবং আপনি সেখানে গিয়ে ব্যবসা না করেও চাকরির করতে পারবেন।
  • ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ ইউরো পর্যন্ত ইনভেস্টমেন্ট করতে হয়
  • রেসিডেন্স পারমিট ও পরে PR-এর সুবিধা
  • ব্যবসা সফল হলে পরিবারকেও নেওয়া যায়

ইউরোপের কোন দেশ গুলিতে বাংলাদেশের জন্য সুযোগ বেশি

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়, ইউরোপে যাওয়ার আগে অনেকে জানতে চাই যে বাংলাদেশীদের জন্য কোন দেশে সবথেকে বেশি সুযোগ-সুবিধা হয়েছে আসলেই আপনি যখন নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে পাড়ি জানাবেন তখন অবশ্যই আপনি চাইবেন যে আপনার সব থেকে যে দেশে বেশি সুযোগ সুবিধা সে দেশে যেতে চাইবেন।
ইউরোপের অনেক দেশ আছে সে দেশে কিন্তু বাঙ্গালীদের জন্য ব্যাপক পরিমাণ সুযোগ সুবিধা রয়েছে যেমন সুযোগ-সুবিধা রয়েছে কাদের ঠিক তেমনি সুযোগ-সুবিধা রয়েছে আপনার কাগজ পাতি এবং বিভিন্ন দিক দিয়ে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে আপনি ইউরোপের যে দেশগুলি এগিয়ে বেশি সুযোগ সুবিধা পাবেন সে দেশগুলি হলো।
  • জার্মানি: শিক্ষার জন্য সেরা
  • পোল্যান্ড: তুলনামূলক সহজ ভিসা প্রক্রিয়া
  • ইতালি: রেস্টুরেন্ট ও কৃষি খাতে কাজের সুযোগ
  • নেদারল্যান্ডস ও সুইডেন: হাইটেক ও গবেষণায় সুযোগ

ইউরোপে যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ

ইউরোপে যাওয়ার জন্য কিন্তু অনেক ধরনের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ থেকে থাকে আপনি যদি নতুন অবথায় ইউরোপে যেতে চাণ তাহলে কিন্তু আপনার অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা লাগবে না হলে কিন্তু আপনি ইউরোপে পারি জমাতে পারবেন না। বিশেষ করে আপনার যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা লাগবে সেগুলো আগে থেকেই জানার চেষ্টা করবেন।
ইউরোপে-যাওয়ার-জন্য-গুরুত্বপূর্ণ-পরামর্শ
ইউরোপের যাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে তথ্যগুলো আপনার জানা লাগবে সেগুলো হলো:
  • সবসময় ভিসার তথ্য নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে সংগ্রহ করুন
  • প্রতারকদের এড়িয়ে চলুন
  • সঠিক ডকুমেন্টস ও তথ্য দিন
  • ইউরোপে পৌঁছে আইন মেনে চলা খুব জরুরি

ইউরোপে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ইউরাম মহাদেশে যেতে হলে আপনার প্রথমত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সবার প্রথম এক জায়গায় গুছিয়ে নিতে হবে। একার দেশে যাইতে হলে একাক ধরনের কাগজ পাতি প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে আপনি যে দেশে যাবেন সে দেশের কাগজ পাতি অবশ্যই গুছিয়ে নিবেন ইউরোপ মহাদেশে যেতে হলে আপনার প্রয়োজনীয় যেসব কাগজ পাতি গুলা লাগতে পারে।
  • বৈধ পাসপোর্ট: পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকা লাগবে। 
  • আবেদন ফরম: ভিসার জন্য সঠিকভাবে আবেদন ফরমটি পূরণ করুন। 
  • ছবি: পাঁচ কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ল্যাপ প্রিন্ট হবে প্রয়োজন হবে/ অবশ্যই ছবিটা পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে। 
  • ওয়ার্ক পারমিট: যদি আপনি কাজের ভিসায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার অনুমোদিত ওয়ার্ক পারমিট লাগবে।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট: আপনার অর্ধনৈতিক জানানোর জন্য অবশ্যই ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে। 
  • মেডিকেল রিপোর্ট: আসলে আপনি বিদেশ যাওয়ার জন্য আপনার শারীরিক দিক থেকে ফিটনেস কিনা তার একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রয়োজন। 
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: আপনার নামে আইনবিরোধী কোন মামলা নেই এটা জানার জন্য বাবুজানোর জন্য আপনার একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন হবে।
এছাড়াও যদি এর বাহিরে কোন কাগজপত্র আপনার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আপনার যে এমব্যাসিতে কাগজ পাতি জমা দিতে যাবেন তারা আপনাকে ক্লিয়ার করে দিবে আর কি কি কাগজ পাতি আপনার প্রয়োজন হতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনি এম্বাসির কথা মত যে কাগজপত্রগুলো এড়িয়ে থাকবে সেগুলো গুছিয়ে নিয়ে অ্যাম্বাসিতে জমা দিলেই হবে।

শেষ কথাঃ বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার উপায়, বর্তমান সময়ে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে দেওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে তরুণ-তরুণী বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে অনেকে গুগলে বিভিন্নভাবে সার্চ করে থাকে যে ইউরোপে যাওয়ার উপায় গুলো কি কি আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে জেনে গিয়েছেন যে আপনি ইউরোপে কি করে বাড়ির নামাতে পারবেন।

আসলে ইউরোপে যাওয়ার জন্য অনেক ধরনের থাকে সেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে না হলে কিন্তু আপনি ইউরোপে যেতে পারবেন না ইউরোপ মহাদেশে যেতে হলে আপনাকে সবকিছু আগে জানা লাগবে এবং মজা লাগবে কি কি লাগবে কোন কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হবে এগুলো সব আপনাকে আগে থেকে জানতে হবে এবং সংগ্রহ করতে হবে।

সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে ইউরোপে যাওয়ার সঠিক উপায় আপনি জেনে গিয়েছেন। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে সম্পূর্ণ উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং আপনি যদি কোন জায়গায় কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা বোধ করেন তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন আমি আপনাকে আমার সাধ্য মতন বুঝিয়ে দিব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url