বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম, যে সফল ভাই ও বোনেরা প্রবাসে থাকে
তারা অনেক সময় বাংলাদেশের টাকা পাঠানো নিয়ে অনেক ঝামেলা ঝঞ্ঝাটে পড়ে
থাকে, যেমন দেখা যায় যে টাকা থাকলে ৫-৭ দিন এমনকি ১০ দিনও দেরি হয়ে যায়।
বেশিরভাগ প্রবাসী ভাই ও বোনেরা তেমন শিক্ষা অর্জন না পারার ক্ষেত্রে অনেক
সময় বাংলাদেশে টাকা পাঠানো নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বিভাগে পড়ে থাকে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- কেন বৈধ পথে টাকা পাঠানো জরুরী
- টাকা পাঠানোর ধাপ (Step-by-step গাইড)
- বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য কোন তথ্য গুলো দরকার?
- রেমিটেন্স পাঠানোর খরচ ও চার্জ
- সব থেকে বেশি রেমিটেন্স পাঠানো দেশ সমূহ
- বাংলাদেশ সরকারের প্রণোদনা
- রেমিটেন্স ট্র্যাকিং পদ্ধতি
- মোবাইল অ্যাপ ও ডিজিটাল প্লাটফর্ম
- প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
- শেষ কথাঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম, বর্তমান সময়ে
বাংলাদেশের অনেক মানুষ সারাবিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্থায়ীভাবে ও
অস্থায়ীভাবে বসবাস করে থাকেন কিন্তু এই অধিবাসীরা বাংলাদেশের প্রিয়জন দের কাছে
টাকা পাঠানো নিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়ে থাকেন, কারণ তারা সঠিক নিয়ম না জানার
কারণে এই ঝামেলায় সম্মুখীন পড়ে থাকে।
আজকে আমি আমার এই আর্টিকেলটি লেখার একটি উদ্দেশ্য হলো কিভাবে আমাদের দেশের
প্রবাসী ভাই ও বোনেরা বাংলাদেশে তাদের প্রিয়জনদের কাছে সঠিক নিয়মে টাকা পাঠানোর
উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলটি তুলে ধরা। যারা জানেন না যে সঠিক নিয়মে
টাকা পাঠানোর উপায় তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
হ্যাঁ আপনি যদি একজন প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার
জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। তাহলে আপনি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আপনার প্রিয়জনদের কাছে টাকা
পাঠানোর সঠিক নিয়ম জেনে যাবেন এবং আপনি এই নিয়মে টাকা পাঠালে আপনার কোন
ঝামেলায় পড়তে হবে না।
কেন বৈধ পথে টাকা পাঠানো জরুরী
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে বৈধ পথে টাকা পাঠানো অনেক গুরুত্ব। বিদেশ থেকে
বাংলাদেশে টাকা বৈধ পথে টাকা পাঠানো এটি শুধু আইন সুরক্ষায় দেয় না, বরং
এটি দেশের অর্থনৈতিক কে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।
সরকারের রিজার্ভে এই অর্থযুক্ত হওয়ায় তা জাতীয় উন্নয়নের কর্ম কাজে
ও ব্যয় করা হয়, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে হলে বৈধ
পথে পাঠানো জরুরী।
গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট
- হুন্ডিতে টাকা পাঠানো অবৈধ এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
- বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠালে আইন সুরক্ষা ব্যবস্থা পাওয়া যায়
- সরকার দুই ২.৫% হারে প্রণোদনা দেয়
- দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে শক্তিশালী হয়
- টাকা দ্রুত নিরাপদে পৌঁছিয়ে যায়
আপনি যদি একজন প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি বিদেশ থেকে যখন টাকা পাঠাবেন
বাংলাদেশের তখন বৈধ পথে টাকা পাঠানোর জন্য চেষ্টা করবেন এতে আপনার টাকা কোন দালাল
বা খারাপ মানুষের হাতে না পারার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকবে আপনি যদি বৈধভাবে টাকা
পাঠান তাহলে আপনার এই টাকার পুরো দায়ভার এ দেশের সরকারের থাকবে।
এমন কি আপনি টাকা খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন, তাই সব সময় চেষ্টা করবেন আপনি
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য বৈধ পথে এখন বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পথ
হওয়ার কারণে দেখা যায় যে অনেক প্রবাসী টাকা পাঠাতে গিয়ে টাকা ধরা
খেয়েছে বা মার গিয়েছে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি সবসময় বৈধ পথে টাকা
পাঠানোর জন্য চেষ্টা করবেন এতে আপনার টাকাও মারা যাবে না এবং আপনার দেশটা উন্নতির
দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য হবে।
টাকা পাঠানোর ধাপ (Step-by-step গাইড)
যারা নতুন অবস্থায় টাকা পাঠাতে চান Step-by-step গাইড অনুসরণ করলে
আপনার কষ্টের টাকা আপনি বাংলাদেশ আপনার প্রিয় বোনের কাছে নিরাপদে পাঠাতে
পারবেন, এর সময় দেখা যায় যারা নতুন অবস্থায় বিদেশে পাড়ি জমায় তারা
টাকা পাঠানো নিয়ে অনেক বেশি চিন্তা করে থাকে, যে তাদের টাকা নিরাপদে কি করে
বাংলাদেশে পাঠাতে পারবে।
কারণ বর্তমান সময়ের এমন অবস্থা হয়ে গিয়েছে যে, বিশেষ করে রেমিটের
যোদ্ধাদের উপরে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়া প্রদান করে থাকে, কারণ তাদের কাছ
থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। এজন্য টাকা পাঠানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে বৈধ পথে
টাকা পাঠাতে হবে, আপনি এমন কিছু প্রক্রিয়ায় টাকা পাঠাতে পারবেন তা নিজে
উল্লেখ করে দেয়া হলো।
পাঠানোর ধাপ
- ১. মাধ্যম নির্ধারণ ব্যাংক, অ্যাপ, এজেন্ট (Bank, App, Agent)
- ২. প্রেরক ও প্রাপকের তথ্য সংগ্রহ
- ৩. টাকা পাঠানোর পরিমানও মুদ্রা নির্ধারণ
- ৪. সার্ভিস ফি ও রেট যাচাই
- ৫. রেফারেন্স নাম্বার সংগ্রহ করুন
- ৬. প্রাপকের তথ্য জানানো
আপনি যখন নতুন অবস্থায় টাকা পাঠানোর চিন্তাভাবনা করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে এই
তথ্যগুলো এই ধাপগুলো জানা খুবই প্রয়োজন আপনি টাকা পাঠানোর আগে অবশ্যই এই ধাপ
সম্পর্কে জেনে রাখুন জেনে রাখলে আপনি খুব সহজেই টাকা পাঠাতে পারবেন এবং আপনার
টাকা কেউ কোন ভাবেই ক্ষতি বা আত্মসাৎ করতে পারবে না।
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য কোন তথ্য গুলো দরকার?
সঠিক তথ্য না থাকলে টাকা পাঠানোর ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, বিশেষ করে বিদেশ থেকে
যারা বাংলাদেশে টাকা পাঠায় তাদের জন্য সঠিক তথ্য জানা খুবই প্রয়োজন, আপনি
যদি না জেনে থাকেন সঠিক তথ্য তাহলে আপনি কিন্তু টাকা পাঠালে ওই টাকা মার দেওয়ার
সম্ভাবনা অনেক বেশি থেকে থাকে তাই অবশ্যই টাকা পাঠানোর আগে যে তথ্যগুলো জানা
প্রয়োজন সেগুলো হল।
প্রয়োজনীয় তথ্য
- প্রাপকের নাম, ঠিকানা, পাসপোর্ট নাম্বার
- প্রাপকের পুরো নাম ও মোবাইল নাম্বার
- ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও SWIFT কোড
- মোবাইল ওয়ালেট নাম্বার (যদি থাকে)
- টাকা পাঠানোর উদ্দেশ্য (কিছু ক্ষেত্রে)
রেমিটেন্স পাঠানোর খরচ ও চার্জ
অনেকেই জানে না যে কোন প্লাটফর্মে কত খরচ হয়। তারা কিন্তু জানতে চাই যে কোন
প্লাটফর্মে কত খরচ হতে পারে বিশেষ করে রেমিটেন্স পাঠানোর সময় একটা প্রবাসী সব
সময় কাজে কোন খরচে তার টাকা গুলা বাংলাদেশে পাঠাতে। তাই অনেকেই জানতে চাই
যে কোন প্লাটফর্মে পাঠালে তার টাকা কম খরচ হবে এবং খুব দ্রুত টাকাগুলো বাংলাদেশে
পৌঁছে যাবে।
খরগো চার্জ বিবরণ
- ব্যাংক ট্রান্সফারে ১-৩% চার্জ হতে পারে
- ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নে চার্জ $5-$15 হতে পারে
- ডিজিটাল অ্যাপে কম ফি ও ভালো রেড (Wise, Remitly)
- ফ্রি ট্রান্সফার অফার থাকতেও পারে
সব থেকে বেশি রেমিটেন্স পাঠানো দেশ সমূহ
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম, বর্ধমান সময় কিন্তু বাংলাদেশের
অনেক অধিবাসী অনেক দেশে বসবাস করছে স্থায়ীভাবে বা অস্থায়ীভাবে কিন্তু অনেকে
জানতে চাই যে কোন দেশ থেকে থেকে বেশি রেমিটেন্স বাংলাদেশে আসে আসলে সব থেকে বেশি
রেমিটেন্স দেশগুলো থেকে আসে সে দেশগুলোতে অধিকাংশই প্রবাসী ভাইয়েরা দেশ
থেকে কাজের উদ্দেশ্যে যে দেশে যেয়ে থাকে সে দেশ থেকেই আসে।
কারণ যারা ভালো ভালো দেশে যেমন ইউরোপ বা বিভিন্ন ভাল দেশে বসবাস করছে তারা কিন্তু
বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় তাদের সেটেল হয়ে যাওয়ার চিন্তাভাবনা বেশি থাকে এই
জন্য বিশ্বের ভালো ভালো দেশ থেকে আমাদের বাংলাদেশের রেমিটেন্স থাকে কিন্তু আমাদের
প্রবাসী ভাইয়েরা তাদের উদ্দেশ্যে যে সকল দেশে যেয়ে থাকে সে সকল দেশ থেকে
রেমিটেন্স বেশি এসে থাকে।
শীর্ষ দেশসমূহ
- সৌদি আরব (Saudi Arabia)
- মালয়েশিয়া (Malaysia)
- কুয়েত (Kuwait)
- কাতার (Qatar)
- যুক্তরাজ্য (United Kingdom)
- যুক্তরাষ্ট্র (United States)
- যুক্ত আরব আমিরাত (United Arab Emirates) (UAE)
সারা বিশ্ব থেকে আমাদের বাংলাদেশের সব থেকে বেশি রেমিটেন্স এই দেশগুলো থেকে এসে
থাকে বিশেষ করে আমাদের প্রবাসী ভাই ও বোনেরা এর মধ্য প্রাচীন দেশগুলোর ভিতরে বেশি
দিয়ে থাকে কারণ এই দেশে যেতে হলে তাদের খরচ কম হয়ে থাকে এবং তারা এই দেশে গিয়ে
খুব সহজেই কাজ করতে পারে তাই এই দেশগুলো থেকে আমাদের দেশের রেমিটেন্স সবথেকে বেশি
আসে।
বাংলাদেশ সরকারের প্রণোদনা
আপনি যদি লিগাল পথে বা ন্যায়পথের টাকা পাঠান তাহলে কিন্তু আপনার লাভ হবে এতে
আপনার ক্ষতি হবে না কারণ একজন প্রবাসী যখন বাংলাদেশের রেমিটেন্স কোন সরকারের
ব্যাংক বা এজেন্সির মাধ্যমে পাঠায় তখন কিন্তু বাংলাদেশের সরকার নগদ প্রদান দিয়ে
থাকে। এতে কিন্তু একটা প্রবাসের উৎসাহ জাগবে কারণ সে আরো নগদ প্রদান পেয়ে
যাচ্ছে।
প্রণোদনার সুবিধাসমূহ
- ২.৫% হারে নগদ ইনসেনটিভ
- অতিরিক্ত ফ্রম পূরণ করা ছাড়াই
- সরকারি ব্যাংক, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সিস্টেম সরাসরি জবা
- শুধুমাত্র চালানোর জন্য প্রযোজ্য
রেমিটেন্স ট্র্যাকিং পদ্ধতি
একজন প্রবাসী যখন বিদেশ থেকে টাকা পাঠাবে বাংলাদেশে তখন, কিন্তু সে জানার
জন্য চেষ্টা করে যে টাকা বর্তমান কোথায় আছে বা কখন পাবে তার
প্রিয়জন। অনেকেই এই বিষয়টা নিয়ে ভেবে থাকেন আসলে কিন্তু একজন রেমিটেন্স
যখন একটা প্রবাসী পাঠায় তখন কিন্তু তার অবশ্যই জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে টাকাটা
কোথায় আছে কত সময় পরে পাবে।
ট্র্যাকিং মাধ্যমসমূহ
- MTCN (Western Union)
- রেফারেন্স নম্বর (MoneyGram)
- বিকাশ/নগদ ট্রানজেকশন আইডি
- অনলাইন পোর্টাল বা অ্যাপ
- প্রাপকের মোবাইলে SMS নোটিফিকেশন
মোবাইল অ্যাপ ও ডিজিটাল প্লাটফর্ম
বর্তমান সময় কিন্তু আপনি একজন প্রবাসী হয়েও বিদেশের মাটিতে বসে নিজের দেশে টাকা
পাঠাতে পারবেন এটা শুধু মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সম্ভব, আপনি কিন্তু মোবাইল
অ্যাপ দিয়ে যদি ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে টাকা পাঠান তাহলে আপনার সেফটি
আপনার কাছে থেকে যাবে এতে আপনার টাকা পাঠানোর জন্য কোথাও যাওয়া লাগবে না।
আপনি ঘরে বসে আপনার টাকা আপনি পাঠাতে পারবেন, সেজন্য কিন্তু আপনার মোবাইল
অ্যাপ প্রয়োজন। আপনি যেভাবে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনার
প্রিয়জনদের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন তা কিছু তুলে ধরা হলো।
জনপ্রিয় অ্যাপসমূহ
- Wise: কম রেট ও সহজ ইউজার ইন্টারফেস
- Remitly: দ্রুত ও নির্ভরযোগ্য
- WorldRemit: বিকাশ/নগদে ট্রান্সফার সাপোর্ট
- বিকাশ আন্তর্জাতিক রেমিটেন্স
- Skrill, Payoneer (ফ্রিল্যান্সারদের জন্য)
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
একটা পরবাসী যখন রেমিটেন্স পাঠায় পাঠানোর আগে সাধারণত কিছু প্রশ্ন করে
থাকে। সে প্রশ্নগুলো উত্তর দেওয়া খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে থাকে কারণ তারা
যখন তাদের কষ্টের টাকা অন্য কারোর হাতে দিয়ে নিজের প্রিয়জনের কাছে পাঠাতে যাই
তখন তাদের ভিতরে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন জেগে আসে যেগুলো সেই প্রবাসী ভাইদের কাছে
সুন্দর করে বুঝিয়ে দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর
- কত সময় লাগে? — ১ ঘন্টা থেকে ২ দিন
- সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়? — নির্ভর করে মাধ্যম ও দেশ অনুযায়ী
- হুন্ডি কি নিরাপদ? — না, এটি অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ
- কিভাবে বুঝবো টাকা এসেছে? — অ্যাপ নোটিফিকেশন বা SMS
প্রবাসী ভাইয়েরা যখন টাকা পাঠায় তখন কিন্তু তারা এই প্রশ্নগুলো করে থাকে কারণ
তাদের কষ্টের টাকা বাংলাদেশে ঠিকঠাক ভাবে না পৌঁছালে তারা অনেক ভেঙে
পড়ে। তাই এই প্রশ্নগুলো তাদের ভিতর লেগে আসে এবং তারা মনে মনে প্রশ্নগুলো
করে থাকে।
শেষ কথাঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম, বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা
পাঠানোর অনেক নিয়ম কারণ আছে বিশেষ করে যারা নতুন প্রবাসী হয়ে থাকে তারা
কিন্তু বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম জানার জন্য চেষ্টা করে বা বিভিন্ন
ভাবে গুগলে সার্চ করতে থাকে। যারা বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর উপায়
না জেনে থাকে।
তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন
তাহলে ইতিমধ্যেই আপনি জেনে গিয়েছেন যে আপনি কিভাবে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা
পাঠাবেন বা কোন নিয়মে আপনি টাকা পাঠালে আপনার টাকা নিরাপদে বাংলাদেশ পৌঁছাবে
এবং আপনি কিভাবে টাকা পাঠালে সেই টাকার পার্সেন্ট কম হবে।
আসলে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে আমার এই
আর্টিকেলটি পড়ে আপনি হয়তো বা বুঝতে পেরেছেন। যাই হোক আপনি যদি আমার এই
আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করুন। আর যদি কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে
জানাবেন আমি আপনাকে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আমার সাধ্য মতন চেষ্টা করব।
এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url