চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর ( নতুন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর ২০২৫ )
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর, ইন্টারভিউ বা সাক্ষাৎকার বিষয়টি সামনে আসে
তখনই একটি উদ্বেগ উৎকন্ঠা ভাই টেনশন নার্ভাস এর কারণ হয়ে দাঁড়ায় যদি। তবে
সামান্য কিছু এবং অনুশীলন এই ভাই অন্ধবিশ্বাসের রূপান্তরিত হতে পারে। আপনার
চাকরির ভাইবার জন্য আপনার প্রশ্নকর্তা কি কি প্রশ্ন করতে পারে।
এটা কারুর পক্ষে জানা সম্ভব নয় তবে সাধারণত যেমন প্রশ্ন করা হয় চাকরির
ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে। এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা।
আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই বুঝতে
পারবেন আপনার চাকরির ইন্টারভিউ এর ক্ষেত্রে কেমন প্রশ্ন করতে পারে ও আপনি কেমন
উত্তর দিতে পারবেন চলুন জেনে আসি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
- চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
- আপনার জিজের সম্পর্কে কিছু বলুন?
- কাজের খুব বেশি চাপ হলে কিজেকে কি ভাবে সামলাবেন?
- আপনি কান এই চাকরি করতে চাইছেন?
- আপনার কি কি প্রজেটিভ দিক আছে?
- আপনার দুর্বল দিক গুলা বলুন?
- পাঁচ বছর পড়ে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
- আপনি কামন বেতন আসা করে থাকেন?
- আগের চাকরি ছারলেন কানো?
- আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কি জানেন?
- লেখাপরা শেষ করে এত দিন চাকরি করেননি কানো?
- এত গুলা লোকের ভিতরে আপনাকে কানো চাকরি দিবো
- শেষ কথা চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর, আপনি যখন একটা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে
যাবেন তখন কিন্তু আপনি অনেক নার্ভাস হয়ে যাবেন কারন আপনি জানেন না যে আপনার কি
ধরণের প্রশ্ন করতে পারে আর যদি আপনার একটু বেসিক ধরনা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি
কিছুটা হলেও সস্থি পেতে পারেন আজ আমি আপানাদের কিছু চাকরির ইন্টারভিউ
সম্পর্কে বলবো।
ও আপার কি কি প্রশ্ন করতে পারেন আজ আমি আপনাদের এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরব
যেটা আপনি পড়ে গেলে আপনার চাকরির ইন্টারভিউতে কাজে আসবে আপনি হয়তো বা জানেন না
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্নগুলো অনেক ছোট প্রশ্ন হয়ে থাকে আসলে এই প্রশ্নগুলো এক
কথায় প্রশ্ন এক কথায় উত্তর দিতে হয় প্রশ্নগুলো এমন হয় আমাদের দৈনন্দিন জীবনে
যা কিছু নিয়ে থাকি।
কিংবা আমাদের চারিপাশে লাকি সব ঘটে সেগুলো নিয়েই চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন
হয়ে থাকে অনেকেই জেনেও বুঝতে পারেন না যে কিভাবে উত্তর দিব তাই আজ আমি আমার এই
আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের কাছে কিছু প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরার জন্য চেষ্টা করব
অবশ্যই আপনারা আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েন। চাকরির ইন্টারভিউ জন্য
অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আপনার জিজের সম্পর্কে কিছু বলুন?
বেশিরভাগ সাক্ষাৎকারের একদম শুরু থেকে এমন ধরনের প্রশ্ন হয়ে থাকে প্রার্থী যে
লেখাপড়া করে থাকুন না কেন অনেক নিয়োগ কারী আছেন যিনি আমার প্রশ্নটি ইংরেজিতে
করে থাকেন please introduce yourself. ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্যরা প্রার্থী
সম্পর্কে এমন কোন তথ্য শুনতে চান যেটি তাদেরকে আকর্ষণ করবে। তার চেয়ে সম্পর্কে
পজেটিভ ধারণা দেবে এবং যে বৈশিষ্ট্যর কারণে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার কথা চিন্তা
করবেন।
নিজেকে সকল দিকগুলো এমন পড়াশোনার পাশাপাশি তেমন কিছু বলুন যা চাকরির সাথে
সাম্প্রতিক আপনি কি খেতে পছন্দ করেন আপনার হবে কি আপনি ঘুমাতে যেতে ভালোবাসেন কার
সাথে ঘুরতে চান ভাই বোন কয়জন নাম বংশের পরিচয় এসব মূল্যহীন প্রশ্ন সাক্ষাৎকারের
উল্লেখ করবেন না। এর
পরবর্তীতে নিজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার কথা বলুন।
আরো পরুনঃ মাথা ব্যাথা কমানোর সেরা ১০ টি ঔষুদের নাম
আপনার নিজের সম্পর্কে কিভাবে গুছিয়ে সুন্দর প্রাইভেসি সামনে নিয়ে উপস্থাপনা
করেন যেটা শুনে আপনার উপরে তাদের একটা আস্থা তৈরি হয় এমন কি আপনি তাদেরকে আপনার
অভিজ্ঞতা কতদিনের সেই সম্পর্কে দিয়া গুছি ভালোভাবে বলতে হবে ও আপনি এর আগে যদি
কোন জব করে থাকেন সম্পর্কে অভিজ্ঞতা কতটুকু আছে সেগুলো সাজিয়ে গুছিয়ে ভালোভাবে
বলুন।
আপনি কাজকে কতটা ভালোবাসেন সেটাকে বুঝিয়ে বলুন এতে আপনার চাকরির ইন্টারভিউ
অনেকটা ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে আপনি যদি ভালোভাবে সবকিছু গুছিয়ে আপনার তার
থেকে বোঝাতে পারেন আপনার চাকরি কনফার্ম।
কাজের খুব বেশি চাপ হলে কিজেকে কি ভাবে সামলাবেন?
আপনার যদি এর আগে অন্য কোথাও চাকরির অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে সে সম্পর্কে আলোচনা
করুন কিভাবে কাজের চাপ সামলাতেন। আর যদি অন্য কোথাও অভিজ্ঞতা না থেকে থাকে তাহলে
আপনি কিছু পয়েন্ট প্রস্তুত করে রাখুন যেগুলো এই চাকরি পেলে যথাযথভাবে কাজগুলো
সামলাতে পারবেন। মূলত আপনার কাছে নিয়োগকর্তারা শুনতে চাইবেন যে আপনি যদি কোন
ক্রিটিকালি মুহূর্তে পড়েন সে সময় আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন সেই
বিষয়গুলো।
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
আমি শেষ যে কোম্পানিতে চাকরি করছি সেখানে ম্যানেজার মার্কেটিং হিসাবে আমারও
তো ছিলাম এখানে একটি প্রোডাক্ট লঞ্চ হওয়ার পরে আমাদের কৌশল অনুযায়ী
প্রোডাক্ট একদম বিক্রয় হচ্ছিল না। তখন আমাদের টিমে প্রত্যেকেই খুব মানসিক
সাপের ভিতরে পড়ে নাই সেই সময় আমি মাথা ঠান্ডা রেখে আমাদের টিম মেম্বারদের
সঙ্গে করে নিয়ে আমরা একটি মিটিং সিদ্ধান্ত নেই।
এবং সেই মিটিংয়ে বসে আমরা একদিন সেল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নি যদিও
সিদ্ধান্তটি খুবই ধোকিবর্ণ ছিল তাই আমরা আমাদের মিটিং এ এই সিদ্ধান্ত নিয়ে
থাকে তবে আমরা মিটিং শেষে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে নতুন কৌশল অবলম্বন করার
ফলে আমাদের সেল অনেক বেড়ে গিয়েছিল এভাবে আমরা সফল হয়েছিলাম।
আপনি কান এই চাকরি করতে চাইছেন?
এই ধরেন প্রশ্ন করে প্রশ্নকর্তা জানতে চান যে এই চাকরি ভাই কাজের গুরুত্ব
আপনার কাছে আছে নাকি শুধুই কি করতে হবে তাই করবেন। এমন প্রশ্ন আপনাকে করতে
পারে সেক্ষেত্রে আপনাকে কিন্তু খুব বুঝেশুনে মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তরটি
গ্রহণযোগ্য তাই এমন ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে উত্তরটি দিতে হবে। এমনকি আপনি
কিন্তু একটু নার্ভাস হলে হবে না আপনাকে ভেতরে ভেতরে অনেক স্ট্রং হতে হবে আপনি
ভাববেন আমি সবকিছু জানি এতে ভয় পাওয়ার দরকার নেই। ধরুন আপনি ব্যাংকের একটা
অফিসার হতে চান।
আরো পরুনঃ ঘরে বসে মেয়েদের ইনকাম করার উপায়
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
যেভাবে উত্তর দিতে হবে- আমি গ্রাম থেকে বড় হয়েছি আমার বাবা ছোটখাটো
ব্যবসায়ী ছিলাম ব্যবসার থেকে কিছু টাকা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য বাবা আমাদের
গ্রাম থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে ব্যাংকে প্রতিমাসের টাকা জমা রাখতো সেই টাকা
থেকে অনার্স এবং মাস্টার ডিগ্রী অনার্স করি তখন থেকেই আমার ইচ্ছা ছিল
আমি একজন বাবার মত আমিও অনেক পরিবারকে আর্থিক নিশ্চয়তা দেয়ার জন্য
আমিও ব্যাংকে চাকরি করব এতে সাধারণ মানুষের ব্যাংকের উপরে একটা আস্তা তৈরি
করতে চাই এজন্য আমার ছোটবেলা থেকেই ব্যাংকের চাকরি করার প্রবল ইচ্ছা।
আপনার কি কি প্রজেটিভ দিক আছে?
এই প্রশ্নের মাধ্যমে প্রশ্ন কর্তা যাচাই করতে চাই আপনি নিজের সম্পর্কে কতটুক
জানেন যতগুলো কমন প্রশ্ন রয়েছে ইন্টারভিউ তে তার মধ্যে একটি অন্যতম প্রশ্ন
এইটা আপনি যে সহজ-সরল এই ধরনের উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকুন আপনি একজন
মেধাবী ও বুদ্ধিমান পারসন সেটা আপনাকে বোঝাতে হবে আপনার যখন ইন্টারভিউ নিবে
তখন অবশ্যই আপনাকে এই ধরনের প্রশ্ন করতে পারে আপনি কখনো হতাশ হবেন না আপনাকে
ভালো করে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
কোন সমস্যার সময়ে সর্বপ্রথম আমি ধৈর্য ধরার চেষ্টা করি মনে প্রাণে বিশ্বাস
করি ধৈর্য ধরে যেকোনো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব যেকোনো কাজ করার পূর্বে
একটি পরিকল্পনা তৈরি করি এবং পরিকল্পনা মাফিক ভাবে এগিয়ে চলার চেষ্টা করি
নিত্যনতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পছন্দ করি নতুন কাজ বা প্রোডাক্ট অর্থ হলো
নতুন অভিজ্ঞতার সুযোগ পাওয়া এইভাবে নিজেকে আস্তে আস্তে অনেক দূরে নিয়ে
দেওয়ার জন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করতে অনেক বেশি ভালোবাসি।
আপনার দুর্বল দিক গুলা বলুন?
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর, একটি সাক্ষাৎকারের প্রশ্নকর্তারা
প্রার্থীর ভালো দিক এবং দুর্বল দিক ও ভাই দে অথবা যে কোন একটি দেব সম্পর্কে
প্রশ্ন করতে পারেন।এই প্রশ্নের মধ্যেও দুর্বলতা বুঝতে সান যে আপনি নিজেকে কতটুক
জানেন অনেক প্রার্থী আছেন যারা নিজের দুর্বল দেখো যে পান না। বানিয়ে বানিয়ে
ভালো দিক বলতে পারলেও।
খারাপ দিক বলার সময় চুপ থাকেন চাকরির ক্ষেত্রেতে এটি কিন্তু আরো বড় হুমকি হতে
পারে আপনাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হবে আপনার দুর্বল দিকগুলো বলুন আপনি অবশ্যই আপনি
আপনার ভালো দিক বলতে হবে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং আপনি কাজ করতে কত ভালবাসেন
এসব গুলা আপনাকে সাজিয়ে গুছিয়ে আপনার ভাইবার স্যারকে সব বুঝিয়ে বলতে হবে।
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
আমার প্রধান দুর্বলতা হল আমি খুব আবেগ প্রবাল মানুষ তবে আবেগ প্রবন হওয়ার
কারণে আমার অনেক সমস্যায় পড়তে হয়েছিল বর্তমানে আমি এই সমস্যা থেকে বের হয়ে
গেছি এবং এই আবেগ প্রভাব দিয়ে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি এবং অনেক ক্ষেত্রে
আমি যুক্তি করার চেষ্টা করে যে এই কাজটি আমার করতে দিলে আমি অবশ্যই তার বাসা
করে।
আমি যদি কোন সমস্যায় পড়ে আমার ভিতরে এমন একটা আবেগি কাজ করে যে সমস্যা থেকে
যতক্ষণ উঠতে না পারি ততক্ষণ আমি পরিশ্রম করতেই থাকে তবে আমি কোন সমস্যায় পড়লে
আগে অনেকক্ষণ ধরে ভাবি যে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি অনেক সময়
দেখা যায় আমি যে সমস্যাটাই পড়েছি এই সমস্যাটা তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ নয়
এইভাবে আমি আমার দুর্বল দিকগুলো অনেকক্ষণ ভেবে চিন্তাভাবনা করে থাকে।
পাঁচ বছর পড়ে নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
এই প্রশ্নের উত্তরে পাঁচ বছর পরে আপনি কোম্পানির চেয়ারম্যান বা সেও হতে চান
এই ধরনের আশঙ্কা কথাবার্তা বলবেন না কারণ পাঁচ বছর পর আপনার পক্ষে বড় কোন
পদে দেওয়া খুব একটা সহজ কথা নয় আর যদি সিওবা চেয়ারম্যান হওয়ার অসম্ভব
বলতে পারেন আসলেই পাঁচ বছরে কোন একটা কোম্পানির সিও বা চেয়ারম্যান হওয়া
খুবই কঠিন তাই আপনি মাথা ঠান্ডা করে প্রশ্নের উত্তর করতে হবে আপনি যে উত্তর
দিবেন সেটি অবশ্যই আপনাকে জানা প্রয়োজন।
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
আপনি বলতে পারেন নিজের কর্মক্ষমতা এবং পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা প্রচেষ্টা হিসাবে
আমি কোন একটা কোম্পানির ম্যানেজার অথবা টিম লিডার হিসাবে নিজেকে দেখতে চাই
এইটাই পাঁচ বছর অভিজ্ঞতাই হওয়া সম্ভব।
আপনি কামন বেতন আসা করে থাকেন?
এর উত্তরে একটি মানানসই অ্যামাউন্ট বলতে পারেন। তবে যেটা খেয়াল রাখতে হবে
জানো পাদ অনুযায়ী অনেক বেশি এবং কমু না হয় আর এর জন্য অবশ্যই আপনাকে
ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে হবে অন্যান্য দেশীয় বিদেশী প্রতিষ্ঠান পদের জন্য
কিরকম বেতন দিচ্ছে সেটা জানা জরুরি আপনি যখন কোন একটি চাকরির জন্য আবেদন
করবেন।
কিংবা সেই চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে যাবেন তখন অবশ্যই আপনাকে দেখে নিতে হবে
আপনি যে চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিতে যাচ্ছেন সেই চাকরির বেতন কত বা আপনি পদের
চাকরি করতে চাচ্ছেন সেই পদের বেতন কত হতে পারে এইটা জেনে অবশ্যই আপনাকে ভাইবা
দিতে যেতে হবে সব প্রশ্নের ভিতর এটি একটি অন্যতম প্রশ্ন প্রশ্নটি আপনাকে
অবশ্যই করা হবে।
আগের চাকরি ছারলেন কানো?
উত্তর দিতে গিয়ে কখনো আগের প্রতিষ্ঠানের কর্মরত এবং সহকর্মীদের বিরুদ্ধে কোন
কথা বলবেন না আগের প্রতিষ্ঠান যদি আপনার বেতন কম বা অন্য কোন ছোটখাটো কারণে
চাকরি ছেড়ে দিয়ে থাকেন তবে উত্তর দিতে হবে যেভাবে। তবে হ্যাঁ উত্তর দেয়ার
আগে অবশ্যই আপনার মাথা ঠান্ডা রেখে সবকিছু বুঝে শুনে উত্তর দিতে হবে।
আপনি যখন কোন ভাইভা প্রশ্নর আনসার দিবেন তখন অবশ্যই আপনাকে যে প্রশ্ন করবে
তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে এতে আপনার কনফিডেন্স বাড়বে এবং আপনি তার
ভালো এবং মন্দ দিক বুঝতে পারবেন সেকি বলতে চাচ্ছে।
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
আমি সব সময় আমার কাজের দক্ষতা এবং যোগ্যতা বৃদ্ধির জন্য চেষ্টা করে থাকি আমি
মনে করছি পরবর্তী প্রতিষ্ঠানে চাইতে এবং প্রতিষ্ঠানে আমার দক্ষতা বৃদ্ধের
চেষ্টা সুযোগ রয়েছে আমি আমার তাই আমি আগের চাকরি ছেড়ে প্রতিষ্ঠান চাকরি করার
জন্য আবেদন করেছি। আর যদি কোন মিথ্যা অপরাধের কারণে আপনি আপনার চাকরি ছেড়ে
থাকেন তবে অবশ্যই সত্যি কথাটা বলুন চাকরি হোক বা না হোক।
তাদের অনুভূতি আপনি সত্যবাদী হিসেবে পরিচিত হবেন এছাড়া বর্তমান যুগে আপনার
সম্পর্কে পরবর্তী প্রতিষ্ঠান থেকে জানা কোন ব্যাপার না সে ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই
সত্যি কথাটা বলবেন এতে আপনার ভালো হবে।
আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কি জানেন?
প্রশ্নকর্তা নিশ্চিত হতে চাই যে আপনি এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে কতটা আগ্রহী কোন
বিষয়ের প্রতি আগ্রহ থাকলে মানুষ সে বিষয় সম্পর্কে দানার প্রতি উৎসাহে হয় তাই
ইন্টারভিউ তে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানার
জন্য চেষ্টা করুন এবং খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন বলার মত কোন পজেটিভ দেখবেন।
কিনা বিস্তারিত জানার জন্য সেই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে ঢুকে সার্চ ইঞ্জিন
ব্যবহার করে সম্পূর্ণভাবে পড়ুন সেই কোম্পানির সিইও কে ম্যানেজারকে এডমিন কে
কোম্পানি কতদিন ধরে আছে কোম্পানির ভালো দিক কি কি এইসব মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং
সবকিছু দানার জন্য চেষ্টা করুন।
লেখাপরা শেষ করে এত দিন চাকরি করেননি কানো?
উদাহরণরূপ প্রশ্নের উত্তরটি যেভাবে হতে পারে-
বর্তমান চাকরির বাজার অন্ত্যত প্রতিযোগিতা পূর্ণ আর আমি মনে করি দক্ষ
ব্যক্তিরা কিছুটা হলো এগিয়ে থাকে তাই লেখাপড়া শেষ করেই আমি বিভিন্ন কোর্স
করেছি এবং সেখান থেকে বেশ কিছু দক্ষতা অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে এজন্য আমি
লেখাপড়া শেষ করে অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা জন্যই এতদিন কোর্স করেছি আপনাকে কোর্স
সম্পর্কে জানতে চাইতে পারে জামান প্রশ্ন করতে পারে কোর্স সম্পর্কে দক্ষতার
নামগুলা বলেন।
এত গুলা লোকের ভিতরে আপনাকে কানো চাকরি দিবো
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে আপনাকে সবচেয়ে সাবধানে ভেবেচিন্তে এবং
নিখুঁতভাবে কারণেই উত্তরের করে আপনার চাকরি পাওয়া নিশ্চয়তা নির্ভর করবে।
কারণ এই উত্তর জন্যেই অনেক প্রার্থী যোগ্যতা থাকার পরেও চাকরি পায়না ধরুন
যদি আপনি বলেন এভাবে যে আমি শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতার নিজেকে যোগ্য মনে
করছি এই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাকিটা।
আপনাদের দয়া এবং ইচ্ছার উপর নির্ভর করছে অর্থাৎ এমন দাঁড়ালো যে নিয়োগ
কারীদের ইচ্ছা হলে আপনাকে দিবে না হলে আপনাকে দিবে না। আসলেই কি তাই? চাকরিটা
দরকার আপনার আপনি এছাড়াও বাইরে অনেক অপেক্ষা করছে প্রতিষ্ঠানে আপনাকে না হলে
কোন অসুবিধা হবে না অথবা ওভার কনফিডেশন দেখতে গিয়ে যদি বলে বসেন যে আপনি
সততা।
এবং দক্ষতার সাথে কাজ করব যে প্রতিষ্ঠাকে বাংলাদেশের সেরাক কোম্পানিতে
আপনাদের আমি এই গ্যারান্টি দিয়ে বলছি ব্যবসা চাকরিতে কোন গ্যারান্টি হয় না
এখানে লাভ লস নিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান। তাই এই ধরনের উত্তর থেকে সম্পর্ক নয়
এড়িয়ে চলুন তাই সঠিক হিসাবে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সাথে মিল রয়েছে আপনি
দক্ষতা অর্জন করেছেন সেটি বলুন।
এবং অর্জিত দক্ষ তাকে আপনি প্রতিষ্ঠানের সামনে আলোচনা করে দেখিয়ে দিন আপনি
অবশ্যই যখন ভাইবা দিতে যাবেন আপনার ভিতরে একটা দক্ষতা আছে দুঃখটাকে আপনি
লাগিয়ে আপনার খার কে আপনি বুঝিয়ে বলবেন।
শেষ কথা চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর
চাকরির ইন্টারভিউ এর প্রশ্ন ও উত্তর, আপনাকে চাকরির ইন্টারভিউ দিতে জায়ার
আগে অবশ্যয় এই প্রশ্ন গুলা সম্পর্কে ধারনা থাকা দরকার আসলে মার্কেটিং ইন্টারভিউ
এই সব প্রশ্ন গুলা করে থাকে তাই আপনি কিন্তু এই সব প্রশ্ন করে পড়ে যাবেন। আপনি
যদি আমার এই আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যয় বুজতে
পারবেন।
যে আপনার কি ধরণের প্রশ্ন করবে যদি এই সব প্রশ্ন করে থাকে তাহলে আপনি কিন্তু
অবশ্যয় বলতে পারবেন, যাইহোক আপনি যদি আমার এই আর্টিকেল থেকে কিছু বুজতে সমস্যা
হয় তাহলে আপনি কিন্তু আমার অবশ্যয় জানাবেন আমি আপনার সমস্যা থেকে সমাধান দেয়ার
জন্য চেষ্টা করবো।
এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url