কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে- নতুন কিছু আকর্ষিণীও নিয়ম ২০২৫
কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে অনলাইনে কাজ করে একটা উপায়
হল কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং এই কাজে তেমন একটা পরিশ্রম হয় না
কিন্তু কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং কাজে ব্যাপক পরিমাণ ইনকাম হয় আমাদের দেশে
বেশির ভাব মানুষ যারা অনলাইনে কাজ করে তাদের ভিতরে কন্টেন্ট রাইটিং এর
পরিমাণ বেশি।
এই কাজ কারুর অধিনে না আপনি নিজের মত করে কাজ করতে পারবেন, আর যদি লেখা লেখি হয়
আপনার শক তাহলে তো কোন কোথায় নাই, কন্টেন্ট রাইটিং এমন একটা কাজ যা আপনি
যেখানে যাবেন সেখান থেকেয় করতে পারবেন। আজ আমি কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে আপনাদের
সাথে আলোচনা করবো আসা করি আপনারা উপকৃত হবেন।
সূচিপত্রঃ কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে
কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে
কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে, অনলাইন কাজের সব থেকে সহজ কাজ
হল কন্টেন্ট রাইটিং এই কাজে আপনি নিজেই নিজের বস হতে পারেন, কারোর কোন কথা
সোনা লাগেনা। বর্তমান সমায় কিন্তু কন্টেন্ট রাইটিং কাজের চাহিদা ব্যাপক
পরিমাণ। ঘরে বসে যেমন স্কিল বা দক্ষতা অর্জন করা ঠিক তেমনি এর দ্বারা ইনকাম করা
যায়।
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে এর দক্ষতা অর্জন করা রখন সমায়ের
দাবি। ২০১৯ সালের তথ্যর মতে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৫৬.৮% ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ১২.১০% ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রতিদিন ইন্টারনেট
ব্যবহারকারীদের সংখ্যা বারতেই চলেছে সেই সাথে বাড়ছে অনলাইনে কাজের সুবিধা।
অনলাইনের কাজ কারোর অধীনে নাই বরং নিজেই নিজের বস হতে বাস হতে পারবেন। এই কন্ঠের
রাইটিং আর লেখালেখি যদি হয় আপনার শখ তাহলে তখনো কথাই নেই খুব সহজেই এরদ্বারা
আপনি ইনকাম করতে পারবেন এই আর্টিকেলে কনটেন্ট রাইটিং কিভাবে শেখা যায় এই
সম্পর্কে কিছু টিপস নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।
কনটেন্ট রাইটিং হল কোন কিছু নিয়ে লেখালেখি করা তবে হ্যাঁ লেখাটা হতে হবে
বিস্তারিত এবং তথ্যবহুল। আপনি যে কোন বিষয়ে লেখালেখি করতে পারবেন কন্টাই রাইটিং
শেখার জন্য আপনাকে সবার প্রথমে কনটেন্ট নির্বাচন করতে হবে এবং অন্যের ওয়েবসাইটে
ঢুকে দেখতে হবে কিভাবে একটা কনটেন্ট রাইটার কন্টেন রাইটিং করে।
কন্টেন্ট রাইটিং কত প্রকার
কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্র বিশাল বিভিন্ন রকমের কন্টেন রাইটিং করা যাই আমি যে
কোন বিষয়ে কনটেন্ট রাইটিং করতে পারবেন কিন্তু আপনাকে আগে ধারণা রাখতে হবে যে
মানুষ গুগলে সার্চ ইঞ্জিনে কোন বিষয় নিয়ে বেশি সার্চ করে থাকে। তেমন বিষয়
নিয়ে আপনাকে কন্টেন লিখতে হবে সেটা কোন তথ্য বা শারীরিক টিপ বা অন্যান্য হতে
পারে।
আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে মানুষ যে বিষয়টা গুগলের কাছে জানতে চাই সে
বিষয়ে লিখতে হবে না হলে আপনি আপনার নিজের মত যে কোন বিষয়ে লেখালেখি করলে সেটা
হয়তো কেউ গুগলে সার্চ দেবে না এতে আপনার তেমন এমন কোন লাভ হবে না তাই কন্টেন
লেখার আগে অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে কোন বিষয়ে লিখলে মানুষ দেখতে পারে।
কন্টেন্ট রাইটিং কত প্রকার কিছু উদাহারন-
- ব্লগ রাইটিং
- ইমেইল রাইটিং
- কপি রাইটিং
- টেকনিকাল রাইটিং
- এড এন্ড প্রোমো রাইটিং
- সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট রাইটিং
- লং ফরম কন্টেন্ট রাইটিং
- গোস্ট রাইটিং ইত্যাদি
এই বিভিন্ন রকম কন্টেন্টে এর মাধ্যমে প্রতিটির স্ট্রাকচার বা গঠনই কিন্তু
বিভিন্ন রকমের তাই শেখার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আলাদা আলাদা ভাবেই শিখতে হবে।
সাথে সাথে এদেরকে নিয়ে ফিল্ডে কাজও করতে হবে আপনি চাইলে একদিনে কিছু শিখে
খেলতে পারবেন না আবার একসাথেই অনেকগুলা শিখতে পারবেন না সে ক্ষেত্রে আপনাকে
অবশ্যই একটা একটা করে বিভিন্ন সেক্টর আলাদা আলাদা করে শিখতে হবে।
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
আপনি যখন কনটেন্ট রাইটিং এর ধারণা সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। তখন আপনি কন্টেন
রাইটিং শিখতে পারবেন কনটেন্ট রাইটিং শেখার জন্য দুইটি উপায় আছে একটি হলো বা
আপনি নিজে নিজেও ইউটিউব বা অন্যান্য ওয়েবসাইটের ভেতরে দেখে ধারণা নিয়ে
শিখতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় ২ প্রকার-
- ফ্রী রিসোর্স
- পেইড রিসোর্স
কন্টেন্ট রাইটিং ফ্রী রিসোর্স-
ফ্রী রিসোর্সর সবচেয়ে বড় জগৎ হল ইন্টারনেট। এটি শেখার জন্য একটি চমৎকার
মাধ্যম। আপনার শেখার আগ্রহ থাকলে এখানে রিসোর্স এর অভাব হবে না কনটেন্ট
রাইটিং শেখার জন্য বিভিন্ন টি কোর আপনি ইন্টারনেটে পাবেন। ইউটিউব থেকে সার্চ
দিতে হবে ফ্রি কোর্স বলে তাহলে আপনি ফ্রি কোর্স এর অনেক ভিডিও পাবেন সেখান
থেকে আপনি দেখে শিখতে পারবেন।
এমনকি ইন্টারনেটে আপনি প্রচুর পরিমাণ আর্টিকেল লেখা পাবেন সেখান থেকে আপনি
অনুপ্ররণা পেতে পারেন এছাড়াও আপনি যে ধরনের কনটেন্ট লিখতে চাচ্ছেন তার নাম
লিখে গুগলে সার্চ দিলে দেখবেন প্রচুর পরিমাণ ওই ধরনের কনটেন্ট আসবে আপনি
সেখান থেকে দেখে শিখে নিতে পারেন আপনি যদি সঠিকভাবে পরিশ্রম করেন তাহলে ফ্রী
রিসোর্স ব্যবহার করে আপনি একজন দক্ষ অভিজ্ঞ কনটেন্ট রাইটার হতে পারেন।
কন্টেন্ট রাইটিং পেইড রিসোর্স-
আমি যখন টাকা দিয়ে কোন রিসোর্স এর সাহায্য নেবেন তখন সেটা পেইড রিসোর্স হবে
পেইজ রিসোর্স এর তুলনামূলক ফ্রি রিসার্স থেকে অনেক বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে।
পেইড কোর্স আপনি ঘরে বসে অনলাইন করতে পারবেন কিংবা অফলাইন করতে পারবেন
এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হলেও ফ্রী কোর্সের থেকে অনেক বেশি
ভালো হবে।
অর্থাৎ এই কোর্স আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ কন্টেন রাইটিং শেখানো হয়ে থাকে। আর
ফ্রি কোর্স এর থেকে শিখতে হলে আপনাকে নিজে থেকে সবকিছু খুঁজে শিখতে হবে। ফ্রি
কোর্স এ স্টেপ বাই স্টেপ কোন কিছু গোছানো থাকে না আপনাকে গুছিয়ে নিতে হবে।
ফ্রি করছে আপনার বিপরীতে আপনার টোনার যতটুক দেবে আপনি ঠিক তত টুকি নিতে
পারবেন।
কিন্তু পেইড করছে চাহিদা মত সবটুকুই ঢেলে দিতে প্রস্তুত থাকবে। একটু তেতো
হলেও সত্যি কথা হল বেশিরভাগ ফ্রী কোর্স পেইড কোর্স মার্কেটিং এর জন্য বানানো
থাকে অর্থাৎ ফ্রী কোর্সগুলোতে কিছু না কিছু ঘাটতি থাকে তাই আপনার যদি একটু
সক্ষমতা থাকে তাহলে টাকা দিয়ে কোর্স করাই ভালো।
পেইড কোর্সে কেনার ক্ষেত্রে যা খেয়াল করতে হবে
কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে, বাজারে প্রচুর পরিমাণ কোর্স থাকাই
অনেকেই কোর্স কিনতে যাওয়ার সময় প্রতারিত হয়ে থাকে তার জন্য আপনাকে অনেক কিছু
খেয়াল রাখতে হবে না হলে আপনিও কোর্স কেনার সময় প্রতারিত হতে পারে।
যে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে-
- যেকোনো কোর্স কেনার আগে অবশ্যই কোর্সের রিভিউ দেখে নিতে হবে প্রতারকের পাল্লায় পড়ে প্রায় প্রতিনিয়ত অনেকেই নিজের টাকা হারায় তাই কেনার আগে অবশ্যই খোল নিবেন কোর্স করায় কিনা বা কিভাবে পরিচালনা করে।
- কোর্স কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে অন্যান্য কনটেন্ট রাইটিং গুলো ভালোভাবে দেখতে হবে আপনি যদি আগে থেকে একটু ধারণা নিতে পারেন তাহলে কন্টেন রাইটিং সম্পর্কে কোর্স কিনলে আপনি ভালো বুঝতে পারবেন সুবিধা অসুবিধা।
- কোর্স অনলাইন নেবেন নাকি অফলাইন নেবেন- এই সিদ্ধান্ত অবস্থা বুঝে নেবেন মনে রাখবেন শেখার ব্যাপারটা আপনার উপর নির্ভর করবে তাই আপনার যেটা সুবিধা সেটাই নিবেন।
- প্রতিটি কোর্সে আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং শেখানো হবে কিনা ভালো করে জিজ্ঞাসা করে নিবেন। অনেক করছে কন্টেন্ট রাইটিং এর কথা বলে অন্যান্য বিষয়ে সেটাই এইজন্য আপনাকে ভালো করে শুনে নিতে হবে।
কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য কিছু কৌশল
- কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে আপনার পাঠক কি চাই এবং আপনি কি লেখালেখি করলে গুগলে রাং করবে। এমন কিছু কিওয়ার্ড বেঁচে লেখালেখি করতে হবে।
- লিখতে থাকুন শুরুতেই কোন লেখাকে চূড়ান্ত নির্ধারণ না করে বারবার আপনার লেখাকে সম্পাদন করুন এটা আপনাকে সূক্ষ জিনিসগুলোর প্রতি নজর দিতে সাহায্য করবে।
- প্রচুর রিসার্চ বা গবেষণা করুন এক্ষেত্রে বইয়ের পাশাপাশি ইন্টারনেট আপনার বন্ধু।
- পাঠকের চাহিদার দিকে খেয়াল রাখুন লেখা যাতে পাঠকবান্ধব হয় তা নিশ্চিত করুন পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখতে চেষ্টা করুন।
- নিজের একটি চমৎকার পোর্টলিও তৈরি করুন।
- বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে যেমন ফাইবার আপওয়ার্ক ইত্যাদি এর কাজ করার চেষ্টা করুন।
- নিজের একটা নেটওয়ার্ক তৈরি করার চেষ্টা করুন নয়তো মার্কেটপ্লেসে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
- কনটেন্ট সম্প্রতিক বিভিন্ন টার্ম রয়েছে যেমন এসইও ইমেজ ইত্যাদি ইন্টারনেট ঘেটে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য চেষ্টা করুন।
- প্রতিনিয়ত নিজের লেখা নিয়ে গবেষণা করুন।
- দিন দিন লেখার ধরন পাল্টাতে থাকুন।
- হেডিং এর সাব হেডিং ব্যবহার শিখুন।
- বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করুন
আপনার চাইলে ভালো করে এই বিষয় গুলা পড়ে নিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করতে পারবেন
বর্তমান সমায় কন্টেন্ট রাইটিং চাহিদা দিন দিন বেরেয় চলেছে কারন
অনলাইনে কন্টেন্ট রাইটিং খুব বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।
কন্টেন্ট কি
কন্টেন্ট হল কোন একটি বিষয় কে সহজ ও সামাজিক ভাবে মানুষের
কাছে উপস্থাপনা করা যা পড়ার সাথে সাথে মানুষের বিষয়ে সম্পর্কে
পুরোপুরি জানতে পারে কনটেন্ট যে কোনো বিষয়ে সম্পর্কিত থাকতে পারে। এটি টেক্সট
কনটেন্ট, ভিডিও কনটেন্ট, ইমেজ কন্টেন্ট, ডকুমেন্ট কন্টেন্ট, বিভিন্ন তথ্য
বিষয়ে কনটেন্ট, ইত্যাদি যে কোন কিছুই হতে পারে।
তবে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে ভিডিও কনটেন্ট এবং ইমেজ কন্টেন্ট বেশি জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছে। অনলাইনে অনেক বড় বড় পেশার মধ্যে কলটা তৈরি বা কন্টেন্ট লেখালেখি
অন্যতম একটি পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সময়ে অনেক মানুষকে পাওয়া যাবে যারা
কনটেন্ট তৈরি বা লিখে নিজের সফলতা ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছে কনটেন্ট তৈরি করা
শিখে আপনি ক্যারিয়ারকে উজ্জ্বল কন্টেন রাইটিং হিসেবে অনলাইনে বা অফলাইনে গড়ে
তুলতে পারেন।
কন্টেন্ট রাইটিং কানো এতো গুরুত্বপূর্ণ
আজকাল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যার বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রতিটি ব্রান্ড এবং
কোম্পানি ওয়েব কনটেন্ট দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাতে চায়।
তাহলে একজন কনটেন্ট লেখক হিসাবে আপনি এই লক্ষ্য অর্জনে একটি বড় অবদান রাখতে
পারবেন। উদাহরণ রূপ যেমন প্রফেশনাল কনটেন্ট দিয়ে ওয়েবসাইটের এসইও ভালোভাবে
করতে হবে এছাড়া ভালো কনটেন্ট মাধ্যমে আপনি যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গুলো লিখতে
পারেন তার নিচে তুলে ধরা হলো।
- সম্ভাব্য টার্গেটেড কাস্টমার বা অডিয়েন্সের নজর কাড়তে পারবেন।
- সম্ভাব্য টার্গেটেড কাস্টমার বা অডিয়েন্সর অবস্থান অর্জন করতে হবে।
- আপনার সেলস বা বিক্রয়ের সম্ভাবনা বাড়াতে হবে।
- ওল্ড তথা পুরাতন কাস্টমারদের ধরে রাখতে পারবে।
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে ওয়েব কন্টেন
দিয়ে তাদের কাছে পৌঁছাতে চায় বর্তমান সময়ে প্রতিটি ব্যবসা এবং ব্রান্ড। একজন
দক্ষ ফন্টেইন রাইটার হিসাবে আপনি যে লক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেটা
হল ক্যাসিও ফ্রেন্ডলি কন্টেন দিয়ে ওয়েবসাইটে এসিও ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে
আপনার কনটেন্ট গুগলের প্রথম পাঠায় দেখাবে।
সহজ ভাষায় কন্টেন্ট লিখুন
কন্টেন্ট লিখার জন্য সব সমায় মাথায় রাখতে সহজ ভাষায় লেখা খুব বেশি
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেক কন্টেন্ট আছে অনেক কঠিন ভাষায় লেখে
তায় সব সমায় মাথায় রাখতে হবে যে আপনি যে কন্টেন্ট টা লখছেন সেটা জানো সহজ ভাষা
হয়, তাতে আপানপাঠক কে পরতে সুবিধা হবে। তাই কন্টেন্ট এর ভাষা যত সহজ হবে।
তত আপনার পাঠক পড়ে মজা পাবে এতে আপনার লিখা পরবে সব সমায় সহজ ভাষায় লেখার জন্য
চেষ্টা করবেন। এতে সকল ধরণের মানুষ আপনার কন্টেন্ট পরতে পারবে।
শেষ কথাঃ কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে
কীভাবে কন্টেন্ট রাইটিং শেখা যেতে পারে, বর্তমান সময়ে কনটেন্ট রাইটিং
অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারণ এখান থেকে অনলাইন ইনকাম অনেক বড় একটি সেক্টর এই
সেক্টরে হাজার হাজার মানুষ কাজ করে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পেরেছে। তাই
অনলাইনের যোগে ২০২৫ সালে এসে কনটেন্ট রাইটিং সব ব্যাপক পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তাই আপনি যদি ঘরে বসে ইনকাম করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে কনটেন্ট
রাইটিং নিতে পারেন। আজকে আমি আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং শেখা
যেতে পারে এমন কিছু উপায় আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম আপনারা যদি আমার এই কনটেন্টি
পুরো পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারবেন কনটেন্ট রাইটিং কি এবং শেখার উপায়।
যদি কোন বিষয়ে বুঝতে অসুবিধা হয় হলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন আমি
আপনাকে সে বিষয়টা বোঝানোর চেষ্টা করব।
এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url